হবিগঞ্জ জেলার রতনপুর নামক স্থানে পরিত্যক্ত নলকূপ থেকে আগুন জ্বলতে দেখা যায়। খনিজ বিজ্ঞানীদের অবহিত করলে তারা পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর উক্ত স্থানে দুই ধরনের জীবাশ্ম জ্বালানির অস্তিত্ব খুঁজে পান। এদের মধ্যে একটি তরল এবং অন্যটি গ্যাসীয়। আবার বড় নদীয়া নামক স্থানে অন্য আর এক ধরনের জীবাশ্ম জ্বালানি পাওয়া যায় যা ফার্ণ, শৈবাল, লতাপাতা থেকে তৈরি হয়েছে।
ক) সাবসয়েল কাকে বলে?
খ) কাঁদা মাটি মৃৎশিল্পের উপযোগী- ব্যাখ্যা করো।
গ) তৃতীয় জ্বালানিটি কীভাবে তৈরি হয়? ব্যাখ্যা করো।
ঘ) রতনপুরে প্রাপ্ত দুই ধরনের জ্বালানিই উত্তোলন করা সম্ভব কি? যুক্তিসহ লেখো।
সাবসয়েল কাকে বলে?
কাঁদা মাটি মৃৎশিল্পের উপযোগী- ব্যাখ্যা করো।
তৃতীয় জ্বালানিটি কীভাবে তৈরি হয়? ব্যাখ্যা করো।
রতনপুরে প্রাপ্ত দুই ধরনের জ্বালানিই উত্তোলন করা সম্ভব কি? যুক্তিসহ লেখো।