নুজহাতের স্কুলে বিজ্ঞান বিষয়ের মাল্টিমিডিয়া ক্লাস চলছিল। সে লক্ষ করলো, মানুষের বক্ষগহ্বরের মাঝখানে একটু বাম দিকে অবস্থিত একটি অঙ্গ অবিরত সংকুচিত ও প্রসারিত হয়ে সারাদেহে লাল বর্ণের তরল পদার্থ ছড়িয়ে দিচ্ছে।
ক) সিরাম কাকে বলে?
খ) O গ্রুপের রক্তকে ইউনিভার্সাল ডোনার (সর্বজনীন দাতা) বলা হয় কেন?
গ) নুজহাতের পর্যবেক্ষণকৃত তরল পদার্থটি দেহের জন্য অপরিহার্য কেন? ব্যাখ্যা করো।
ঘ) উদ্দীপকে উল্লিখিত অঙ্গটিতে প্রবাহিত তরলে শর্করা বৃদ্ধি পেলে সৃষ্ট রোগটি নিয়ন্ত্রণযোগ্য না নিরাময়যোগ্য? যুক্তিসহ মতামত দাও।
সিরাম কাকে বলে?
O গ্রুপের রক্তকে ইউনিভার্সাল ডোনার (সর্বজনীন দাতা) বলা হয় কেন?
নুজহাতের পর্যবেক্ষণকৃত তরল পদার্থটি দেহের জন্য অপরিহার্য কেন? ব্যাখ্যা করো।
উদ্দীপকে উল্লিখিত অঙ্গটিতে প্রবাহিত তরলে শর্করা বৃদ্ধি পেলে সৃষ্ট রোগটি নিয়ন্ত্রণযোগ্য না নিরাময়যোগ্য? যুক্তিসহ মতামত দাও।